Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ জানুয়ারি ২০১৬

বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ১৪২০: কৃষি উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখার আহ্বান জানালেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা


প্রকাশন তারিখ : 2016-01-07

৭ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে কৃষি মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ১৪২০’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কৃষিতে অনন্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মাঝে পদক বিতরণ করেছেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার তহবিলের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও মাননীয় কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, এমপি এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোহাম্মদ ছায়েদুল হক, এমপি। পদক বিতরণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন কৃষি সচিব জনাব শ্যামল কান্তি ঘোষ।

পুরস্কারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন, পুরস্কৃত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান আগামীতে স্ব স্ব কর্মক্ষেত্রে আরও বেশি উদ্যোগী ও মনোযোগী হবেন এবং দেশ ও জাতির কল্যাণে নিজেদের নিয়োজিত রাখবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পূণর্গঠনের পাশাপাশি কৃষিকে প্রাধান্য দিয়ে কৃষি উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, কৃষির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানকে উৎসাহিত করতেই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সনে এ পুরস্কার প্রবর্তন করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, ১৯৭৫ সনের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার পর থেকে অবৈধভাবে ক্ষমতাদখলকারীরা ‘বঙ্গবন্ধু কৃষি পুরস্কার’ থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম বাদ দেয় এবং পুরস্কার প্রদানও অনিয়মিত হয়ে যায়। আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ সনে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে বঙ্গবন্ধুর নামে এ পুরস্কার আবার চালু করলেও ২০০২ সন থেকে তৎকালীন বিএনপি-জামাত সরকার আবারো এ পুরস্কার থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম বাদ দেয়। ২০০৯ সনে সরকার গঠনের পর আওয়ামী লীগ সরকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার তহবিল পুনর্গঠন করে প্রতি বছর নিয়মিতভাবে ‘বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার’ প্রদান করছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কৃষি খাতের উন্নয়নের যে ধারার সূত্রপাত করেছিলেন, তা অনুসরণ করে তাঁর সরকার কৃষির অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রেখেছে। বর্তমান সরকার কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নকে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করে  সরকারের নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয় উল্লেখ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন সফল করে একটি সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে তাঁর সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি জানান, বাংলার সংগ্রামী কৃষককুল, কৃষি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং আপামর জনগণের অংশগ্রহণে বর্তমান সরকারের সর্বাত্মক প্রচেষ্টার ফলেই দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। সরকারের কৃষিবান্ধব নীতি ও দৃঢ় প্রতিশ্রুতির কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে বলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি কৃষি সংশ্লিষ্ট সবার নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে কৃষির এ অগ্রযাত্রাকে ধরে রাখার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, তাঁর সরকার গ্রামীণ অর্থনীতিকে আরো শক্তিশালী করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করে সামগ্রিক জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষি উন্নয়নে বিনামূল্যে ও স্বল্পমূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ, সহজশর্তে কৃষি ঋণের সুযোগ বৃদ্ধি, কৃষিযান্ত্রিকীকরণে ভর্তুকি প্রদান, মোবাইলসহ তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষি তথ্য বিতরণ, বিভিন্ন ফসলের উন্নত জাত ও লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনসহ সময়োপযোগী বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের লক্ষ্যই হচ্ছে ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্ত খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ সুখী সমৃদ্ধশীল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা। এ প্রসঙ্গে তিনি ১৯৯৬ সনে সরকার পরিচালনায় এসে কৃষিতে গৃহীত পদক্ষেপের কারণে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের মাধ্যমে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা কর্তৃক ‘সেরোস’ পদক প্রাপ্তির কথা উল্লেখ করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের গৃহীত কার্যক্রমের ফলে আজ আমরা খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনে সক্ষম হয়েছি। আমাদের উদ্যোগে গতবছরই বাংলাদেশ প্রথম চাল রপ্তানি করে। শুধু দানাদার ফসলই নয়- আলু, সবজি ও ফল উৎপাদনেও বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে।’ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষিকে উৎপাদনের পাশাপাশি কৃষকের ন্যায্য মূল প্রাপ্তি নিশ্চিত করা এবং কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প বৃদ্ধি করে কৃষি পণ্য রপ্তানিতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগের কথা জানান। তিনি বলেন, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং উন্নয়নের এ ধারা এখন দৃশ্যমান। ভাসমান সবজি চাষ পদ্ধতির জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাননীয় কৃষিমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি উন্নয়নের পাশাপাশি পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যকে অক্ষুণ্ণ রাখার আহ্বান জানান।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নের এ ধারাকে অব্যাহত রেখে আশা প্রকাশ করেন ২০২১ সনের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সনের মধ্যে একটি উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার মাধ্যমে বিশ্বের মানচিত্রে মর্যদাপূর্ণ দেশ হিসেবে বাংলাদেশ অধিষ্ঠিত হবে। তিনি বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ১৪২০ প্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে প্রত্যাশা করেন এ পুরস্কার প্রাপ্তিতে সবাই উৎসাহিত ও উদ্বুদ্ধ হবেন এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় আরো নিবেদিতভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবেন।

অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মাননীয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, দেশের সার্বিক কৃষি উন্নয়নে কৃষি খাত অন্যতম অবদান রেখে যাচ্ছে। এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তিনি বলেন, এ পুরস্কার ফসল ও বনসম্পদের পাশাপাশি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের বিজ্ঞানী ও কর্মীদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে কর্মউদ্দীপনা বাড়াতে বলিষ্ঠভাবে সহায়তা করছে। তিনি বলেন, সরকারের উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপের কারনেই দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও বিদেশে খাদ্য রপ্তানি করা সম্ভব হয়েছে। মাননীয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী জানান, দেশের প্রাণিজ আমিষের চাহিদাপূরণে যাঁরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন তাঁদেরকেও বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করা হচ্ছে।

সভাপতির বক্তব্যে মাননীয় কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে পুনর্গঠনে কৃষিকে অগ্রাধিকার দিয়ে সকল কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন এবং কৃষি উৎপাদন সংশ্লিষ্টদের উৎসাহিত করার জন্য ১৯৭৩ সনে ‘বঙ্গবন্ধু পুরস্কার তহবিল’ গঠন করেছিলেন। তাঁর এ সিদ্ধান্তটি ছিল বাস্তবসম্মত দূরদর্শী ও সময়োপযোগী। যার ফলে দেশ আজ খাদ্যে উদ্বৃত্ত এবং কৃষিতে সমৃদ্ধ। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের কৃষিবান্ধব নীতি ও পরিকল্পনা গ্রহণের ফলে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পাশাপাশি টেকসই কৃষি প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত হয়েছে। মাননীয় কৃষিমন্ত্রী জানান, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার রিপোর্ট-২০১৫ মোতাবেক খাদ্য নিরাপত্তায় বাংলাদেশের সফলতা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ পৃথিবীতে ৪র্থ, সবজি উৎপাদনে ৩য়, আম উৎপাদনে ৭ম, পেয়ারা উৎপাদনে ৮ম, মাছ উৎপাদনে ৫ম এবং আলু উৎপাদনে ৭ম স্থানে রয়েছে। ১৬ কোটি মানুষের দক্ষিণ এশিয়ার ছোট্ট এই দেশটি আজ সারাবিশ্বে কৃষি উন্নয়নের রোল মডেল। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই কৃষির উন্নতির জন্য বহুমুখী বাস্তব কর্মসূচি গ্রহণ, কৃষি উপকরণ সহজলভ্য করা, কৃষি বিষয়ক গবেষণা কাজে উৎসাহ প্রদান এবং কৃষকদের পাশে থেকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের ফলে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে। মাননীয় কৃষিমন্ত্রী জানান, বিগত সাত বছরে ৫১ হাজার কোটি টাকা কৃষি উপকরণে ভর্তুকি প্রদান করা হয়েছে এবং ৪৭৯ কোটি টাকার উন্নয়ন সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়ে প্রণোদনা প্রদান, শস্যবিন্যাসের উন্নতকরণ, ভূউপরিস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধি, বিভিন্ন প্রতিকূলতা সহনশীল জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন, প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে রোগবালাই দমন, দক্ষিণাঞ্চলে উপযোগী ফসলের আবাদ বৃদ্ধি, কৃষি উপকরণ কার্ড বিতরণসহ কৃষিতে গৃহীত বর্তমান সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ ও সাফল্য তুলে ধরেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এসব পদক্ষেপের কারনে আমরা খোরপোষের কৃষি থেকে বাণিজ্যিক কৃষির দিকে যাত্রা শুরু করেছি।’ মাননীয় কৃষিমন্ত্রী ‘বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার’ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে বলে তিনি উল্লেখ করে আশা প্রকাশ করেন, কৃষিতে বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিশ্ব দরবারে স্থান করে দিতে পদক প্রাপ্তরা আরো উৎসাহিত হবেন এবং অন্যরা অনুপ্রাণিত হবেন।

কৃষি সচিব জনাব শ্যামল কান্তি ঘোষ বলেন, কৃষি উন্নয়নের সাথে সংশ্লিষ্টদের উৎসাহিত করাই বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার প্রদানের প্রধান উদ্দেশ্য। সামগ্রিক কৃষিতে উল্লেখযোগ্য সফলতার জন্য মোট ১০টি ক্ষেত্রে পুরস্কারগুলো প্রদান করা হচ্ছে বলে তিনি জানান। সরকারের এ শুভ প্রচেষ্টায় ‘বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ১৪২০’ বিজয়ীরা অনুপ্রাণিত হবেন এবং ভবিষ্যতে নিজ নিজ ক্ষেত্রে অন্যদের উৎসাহিত করবেন বলে কৃষি সচিব প্রত্যাশা রাখেন।

উল্লেখ্য, কৃষি গবেষণা ও সম্প্রসারণ, সময়োপযোগী নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও প্রয়োগ, মাছ চাষ এবং গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি পালনের ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখায় এ বছর ৩২ ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানকে বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার প্রদান করা হয়। এ বছর ৪টি প্রতিষ্ঠান ও ২৮ জন ব্যক্তিকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কারের মধ্যে ৫টি স্বর্ণ, ৯টি রৌপ্য এবং ১৮টি ব্রোঞ্জ পদক রয়েছে।

স্বর্ণ পদক প্রাপ্তরা হলেন:

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, পাবনা ঈশ্বরদীর মোছাঃ নূরুন্নাহার বেগম, চাঁদপুর মতলব উত্তরের উপজেলা কৃষি অফিসার মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম মজুমদার, যশোর মনিরামপুরের নিভা রাণী বিশ্বাস, গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়ার শক্তি কির্ত্তুনীয়া।

রৌপ্য পদক প্রাপ্তরা হলেন:

নওগাঁ মান্দার মো. জাহাঙ্গীর আলম শাহ, বগুড়া শিবগঞ্জের মো. আমজাদ হোসেন, কুমিল্লা বার্ডের পরিচালক ড. প্রকৌশলী মো. আব্দুল হামিদ, বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট, নরসিংদী শিবপুরের ৭৩ নং সৈকারচর সিআইজি (ফসল) মহিলা সমবায় সমিতি লি., নাটোর নলডাঙ্গার মো. আতিকুর রহমান, রংপুর মিঠাপুকুরের আলহাজ্ব মো. আব্দুস সালাম সরকার, বগুড়া শিবগঞ্জের মো. আজমল হোসেন, নওগাঁ মহাদেবপুরের মো. সামসুদ্দীন মন্ডল।

ব্রোঞ্জ পদক প্রাপ্তরা হলেন:

টাঙ্গাইল মির্জাপুরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মনিন্দ্র নাথ সিংহ, মৌলভীবাজার রাজনগরের মো. আকলু মিয়া চৌধুরী, রাজশাহী গোদাগাড়ীর উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা অতনু সরকার, পাবনা আটঘড়িয়ার বিপ্লব কুমার সেন, টাঙ্গাইল সদরের কৃষিবিদ ফরহাদ আহাম্মেদ, সাতক্ষীরা কলারোয়ার আকলিমা, লালমনিরহাট হাতিবান্ধার ফাতেমা খাতুন মজুমদার, রংপুর কাউনিয়ার পাঞ্জরভাঙ্গা আইএপিপি মহিলা দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় সমিতি লি., ময়মনসিংহ ভালুকার মনমথ সরকার, রাজশাহী রাজপাড়ার মো. মনিরুজ্জামান মনির, বান্দরবান সদরের চং রেং ম্রো, সুনামগঞ্জ সদরের মো. রেজাউর রহমান, পাবনা ঈশ্বরদীর মো. আকমল হোসেন, ঝিনাইদহ সদরের মো. ইদ্রিস আলী, পাবনা ঈশ্বরদীর মো. রাজিব মালিথা (পোলট্রি রনি), কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের আবিদুর নুর চৌধুরী (রিয়াদ), বগুড়া আদমদীঘির মো. মাহাবুবুর রহমান (ফটিক), দিনাজপুর নবাবগঞ্জের জামিনুর ইসলাম।